Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা আইন ২০১৪ বাস্তবায়নের জন্য উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর আওতায় প্রথম পর্যায়ে নিম্নোক্ত প্রকল্প/কর্মসূচী এর কার্যক্রম গ্রহণের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।

১)

উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা বোর্ড গঠন। এই বোর্ড স্থাপনের মাধ্যমে উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা পদ্ধতিতে সাক্ষরতা ও দক্ষতা অর্জনকারীগণ আনুষ্ঠানিক শিক্ষার সমতুল্য মানের স্বীকৃতি ও সনদ লাভ করতে পারবে।

২)

শহরের কর্মজীবি শিশুদের জন্য মৌলিক শিক্ষা ও জীবিকায়ন দক্ষতা প্রশিক্ষণ প্রকল্প গ্রহণ। এই প্রকল্পের মাধ্যমে শহরের কর্মজীবি নিরক্ষর বা প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ঝরেপড়া ১০-১৪ বছর বয়সী কিশোর-কিশোরীদের জীবন দক্ষতাসহ সাক্ষরজ্ঞান দান এবং জীবিকায়ন দক্ষতা প্রশিক্ষণ প্রদান করে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।

৩)

প্রতিটি জেলায় উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর আওতায় স্থায়ী জীবিকায়ন দক্ষতা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ। এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মাধ্যমে বাজার চাহিদা অনুযায়ী নিরক্ষর জনগোষ্ঠীকে মৌলিক সাক্ষরতা, জীবন দক্ষতা এবং জীবিকায়ন দক্ষতা প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দক্ষ মানব সম্পদে পরিণত করা হবে যাতে তাদের দেশের ও দেশের বাইরে কর্মস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়।

৪)

ইউনিয়ন পর্যায়ে স্থায়ী কমিউনিটি লার্ণিং সেন্টার (সিএলসি) প্রতিষ্ঠা। সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আলোকে উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো’র আওতায় স্থায়ীত্বশীল উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রতিটি ইউনিয়নে বেইজড স্থায়ী কমিউনিটি লার্ণিং সেন্টার (সিএলসি) প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জীবনব্যাপী শিক্ষা কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। যেখানে ৮-১৪ বছর বয়সী কিশোর-কিশোরী এবং ১৫-৪৫ বছর বয়সী নারী-পুরুষ সাক্ষরতা, জীবন দক্ষতা এবং জীবিকায়ন দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুযোগ পাবেন।